35.9 C
Saidpur

সত্য প্রকাশে সাহসী

শনিবার, মার্চ ১৫, ২০২৫

ইবিতে ছাত্রী নির্যাতন: স্থায়ী বহিষ্কারে সন্তুষ্ট ফুলপরী

চিকলী ডেস্ক নিউজ : কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলে ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনায় অভিযুক্ত পাঁচজনকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়েছে। সোমবার (২১ আগষ্ট) বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ঘটনার দীর্ঘ ছয় মাস পর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

এর আগে গত ১১ ও ১২ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলের গণ রুমে নবীন শিক্ষার্থী ফুলপরী খাতুনকে রাতভর নির্যাতন করার অভিযোগ ওঠে শাখা ছাত্রলীগের নেত্রী (বহিষ্কৃত) সানজিদা চৌধুরী অন্তরা, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের তাবাসসুম ইসলাম, মোয়াবিয়া জাহান, আইন বিভাগের ইসরাত জাহান মীম ও ফাইন আর্টস বিভাগের হালিমা খাতুন ঊর্মির বিরুদ্ধে।

পরে হল প্রশাসন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, হাইকোর্ট ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের পৃথক চারটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত প্রতিবেদনে ঘটনার সত্যতা প্রমাণ হলে অভিযুক্ত পাঁচজনকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়।

এদিকে অভিযুক্তদের স্থায়ী বহিষ্কারের সিদ্ধান্তে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন ভুক্তভোগী ফুলপরী খাতুন। তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। দেরিতে হলেও কর্তৃপক্ষ সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অভিযুক্তদের আজীবনের জন্য বহিষ্কার এটিই আমার প্রথম থেকে চাওয়া ছিল। আমি সন্তুষ্ট। ভবিষ্যতে বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সিদ্ধান্ত একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে, যাতে এই ধরনের ঘটনার আর পুনরাবৃত্তি না হয়।’

তিনি আরও বলেন, ‘আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয় বা অন্য কোথাও এই শাস্তির কথা মনে রেখে আর কেউ এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটাবে না।

কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলে ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনায় অভিযুক্ত পাঁচজনকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়েছে। আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ঘটনার দীর্ঘ ছয় মাস পর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

এর আগে গত ১১ ও ১২ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলের গণ রুমে নবীন শিক্ষার্থী ফুলপরী খাতুনকে রাতভর নির্যাতন করার অভিযোগ ওঠে শাখা ছাত্রলীগের নেত্রী (বহিষ্কৃত) সানজিদা চৌধুরী অন্তরা, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের তাবাসসুম ইসলাম, মোয়াবিয়া জাহান, আইন বিভাগের ইসরাত জাহান মীম ও ফাইন আর্টস বিভাগের হালিমা খাতুন ঊর্মির বিরুদ্ধে।

পরে হল প্রশাসন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, হাইকোর্ট ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের পৃথক চারটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত প্রতিবেদনে ঘটনার সত্যতা প্রমাণ হলে অভিযুক্ত পাঁচজনকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়।

এদিকে অভিযুক্তদের স্থায়ী বহিষ্কারের সিদ্ধান্তে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন ভুক্তভোগী ফুলপরী খাতুন। তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। দেরিতে হলেও কর্তৃপক্ষ সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অভিযুক্তদের আজীবনের জন্য বহিষ্কার এটিই আমার প্রথম থেকে চাওয়া ছিল। আমি সন্তুষ্ট। ভবিষ্যতে বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সিদ্ধান্ত একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে, যাতে এই ধরনের ঘটনার আর পুনরাবৃত্তি না হয়।

তিনি আরও বলেন, আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয় বা অন্য কোথাও এই শাস্তির কথা মনে রেখে আর কেউ এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটাবে না।

- Advertisement -spot_img

আরও খবর

আপনার মন্তব্য:

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

The reCAPTCHA verification period has expired. Please reload the page.

- Advertisement -spot_img

সদ্যপ্রাপ্ত

জাতীয়